সিলেট ওসমানী বিমানবন্দরে ২৯ কার্টন সিগারেট জব্দ
দৈনিকসিলেট ডটকম
সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এক যাত্রীর লাগেজ থেকে ২৯ কার্টন বেনসন সিগারেট জব্দ করা হয়েছে।
মঙ্গলবার সকাল ৯টা ৪৫ মিনিটে বিমানবন্দর থেকে এই সিগারেট উদ্ধার করে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন বাংলাদেশ (এপিবিএন)।
বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গত মঙ্গলবার সিলেট বিমানবন্দর থেকে লন্ডন যাওযার সময় শেখ সাইফ আল ইসলাম (৬০) নামের এক যাত্রীর লাগেজ ডিপার্চার স্ক্যানিং মেশিনে স্ক্যান করার সময় ২৯ কার্টন বেনসন সিগারেট পাওয়া যায়। পরে বিষয়টি সিলেট এপিবিএনের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মফিজুল ইসলামকে জানানো হয়। তার দিকনির্দেশনায় ইন্টেলিজেন্স টিম ও কাস্টমস কর্তৃপক্ষ সিগারেটসহ ওই যাত্রীকে আটক করে।
পুলিশ সুপার মফিজুল ইসলাম বলেন, জব্দ করা সিগারেটগুলো কাস্টমস কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। যার আনুমানিক মূল্য ১ লাখ ২০ হাজার টাকা।
দেশের কুরিয়ার সার্ভিসসহ যেকোনো পরিবহনে বিড়ি, সিগারেট পরিবহন করতে হলে অবশ্যই যাত্রী বা প্রতিষ্ঠানকে মূসক চালান দেখাতে হবে। আইন অনুযায়ী কুরিয়ার সার্ভিসসহ বিভিন্ন সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তি মূসক চালান ছাড়া বাণিজ্যিক ভিত্তিতে পণ্য (বিশেষ করে সিগারেট, বিড়ি ও ইলেক্ট্রনিক্স) পরিবহন করতে পারবে না বলে এনবিআরের সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে।
একই অপরাধ দ্বিতীয়বার করলে লাইসেন্স বাতিলেরও বিধান রয়েছে। তবে এই আইন থাকলেও সিগারেট পরিবহনে তা তোয়াক্কা করছে না কুরিয়ার সার্ভিসসহ দেশের বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান।
ওই যাত্রী মুসক প্রদানের ডকুমেন্টস দেখাতে পারেননি।াওসিলেট সমানী বিমানবন্দরে ২৯ কার্টন সিগারেট জব্দ
সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এক যাত্রীর লাগেজ থেকে ২৯ কার্টন বেনসন সিগারেট জব্দ করা হয়েছে।
মঙ্গলবার সকাল ৯টা ৪৫ মিনিটে বিমানবন্দর থেকে এই সিগারেট উদ্ধার করে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন বাংলাদেশ (এপিবিএন)।
বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গত মঙ্গলবার সিলেট বিমানবন্দর থেকে লন্ডন যাওযার সময় শেখ সাইফ আল ইসলাম (৬০) নামের এক যাত্রীর লাগেজ ডিপার্চার স্ক্যানিং মেশিনে স্ক্যান করার সময় ২৯ কার্টন বেনসন সিগারেট পাওয়া যায়। পরে বিষয়টি সিলেট এপিবিএনের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মফিজুল ইসলামকে জানানো হয়। তার দিকনির্দেশনায় ইন্টেলিজেন্স টিম ও কাস্টমস কর্তৃপক্ষ সিগারেটসহ ওই যাত্রীকে আটক করে।
পুলিশ সুপার মফিজুল ইসলাম বলেন, জব্দ করা সিগারেটগুলো কাস্টমস কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। যার আনুমানিক মূল্য ১ লাখ ২০ হাজার টাকা।
দেশের কুরিয়ার সার্ভিসসহ যেকোনো পরিবহনে বিড়ি, সিগারেট পরিবহন করতে হলে অবশ্যই যাত্রী বা প্রতিষ্ঠানকে মূসক চালান দেখাতে হবে। আইন অনুযায়ী কুরিয়ার সার্ভিসসহ বিভিন্ন সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তি মূসক চালান ছাড়া বাণিজ্যিক ভিত্তিতে পণ্য (বিশেষ করে সিগারেট, বিড়ি ও ইলেক্ট্রনিক্স) পরিবহন করতে পারবে না বলে এনবিআরের সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে।
একই অপরাধ দ্বিতীয়বার করলে লাইসেন্স বাতিলেরও বিধান রয়েছে। তবে এই আইন থাকলেও সিগারেট পরিবহনে তা তোয়াক্কা করছে না কুরিয়ার সার্ভিসসহ দেশের বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান।
ওই যাত্রী মুসক প্রদানের ডকুমেন্টস দেখাতে পারেননি।