ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি গণহত্যার বিরুদ্ধে লিডিং ইউনিভার্সিটির বিবৃতি
![](https://dainiksylhet.com/images/icon.jpg)
দৈনিকসিলেটডটকম
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার রাফায় ইসরায়েল অভিযানের নামে যে কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে, তা স্পষ্টতই গণহত্যা এবং ইসরায়েলের এই আগ্রাসন ফিলিস্তিনি জনগণের অস্তিত্বের জন্য হুমকিস্বরূপ।
ফিলিস্তিনের গাজার দক্ষিণের গুরুত্বপূর্ণ শহর রাফায় সামরিক অভিযানের নামে নিপীড়ন, আগ্রাসন ও গণহত্যা চালাচ্ছে দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী। যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে ফিলিস্তিনের মুক্তিকামী সংগঠন হামাস রাজি হওয়ার পরও এ আগ্রাসন চালিয়েছে ইসরায়েল, যা ন্যক্কারজনক ঘটনা।
ইতোমধ্যে রাফায় ইসরায়েলি হামলায় উদ্বেগ জানিয়ে এটিকে ‘আরও মানবিক বিপর্যয়’ আখ্যা দিয়েছেন জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের সভাপতি ডেনিস ফ্রান্সিস।
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার রাফা শহরে যে কোনো ধরনের সামরিক হামলা ও আগ্রাসন অবিলম্বে বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজে)। ফিলিস্তিনি বেসামরিক নাগরিকদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন জাতিসংঘের এই আদালত।
‘গাজায় ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাত প্রকৃত অর্থে যুদ্ধ নয়, গণহত্যা’। গত ৭৫ বছর ধরে ইসরায়েল যুদ্ধের নামে গণহত্যা, আগ্রাসন, জাতিগত নিধন চালাচ্ছে ফিলিস্তিনে। যার সর্বসাম্প্রতিক হিংস্রতম পর্যায় চলছে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার রাফায়।
গাজায় প্রতিদিন প্রাণ হারাচ্ছে সাধারণ নাগরিক, নারী, শিশু, বৃদ্ধ; পুড়ছে জনবসতি।
অনতিবিলম্বে জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক বিচার আদালতের নির্দেশ মেনে ইসরায়েলকে অবশ্যই সামরিক অভিযান বন্ধ করতে হবে। লিডিং ইউনিভার্সিটির পরিবারের পক্ষে ফিলিস্তিনের রাফায় সামরিক অভিযানের নামে ইসরায়েলের নিপীড়ন, আগ্রাসন ও গণহত্যার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. কাজী আজিজুল মাওলা।