‘অভিলম্বে শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে সকল গুম-খুনের বিচার করতে হবে’
দৈনিকসিলেটডটকম
বিএনপির কেন্দ্রীয় ঘোষিত ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে ছাত্রজনতার উপর নির্বিচারে গুলি চালিয়ে গণহত্যাকারী শেখ হাসিনাসহ তার দোসরদের বিচারের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি ও গণমিছিল করেছে সিলেট জেলা ও মহানগর বিএনপি।
বুধবার বিকেল ৩টায় সিলেট রেজিষ্ট্রারী মাঠে অবস্থান কর্মসূচি শুরু হয়।
অবস্থান কর্মসূচিতে সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরীর সভাপতিত্বে, সিলেট জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট এমরান আহমদ চৌধুরী ও মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ইমদাদ হোসেন চৌধুরীর সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন- বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্ঠা খন্দকার আব্দুল মুক্তাদির ও আরিফুল হক চৌধুরী, কেন্দ্রীয় সহ সাংগঠনিক সম্পাদক ও মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মিফতাহ্ সিদ্দিকী, কেন্দ্রীয় ক্ষুদ্রঋণ বিষয়ক সহ সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক, জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবুল কাহের চৌধুরী শামীম, জেলা বিএনপির সিনিয়র সহ সভাপতি এডভোকেট আশিক উদ্দিন, মহানগর বিএনপির সাবেক আহবায়ক আব্দুল কাইয়ুম জালালী পংকি, মহানগর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ সাফেক মাহবুব প্রমূখ।
এসময় বক্তারা বলেন, ছাত্রজনতার ধাওয়ারমূখে শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছে। তাকে স্বদেশের মাটিতে এনে হাজার হাজার গুম হত্যার বিচার করতে হবে। সাংবাদিক এটিএম তুরাব সহ সিলেট গোলাপগঞ্জ ও বিয়ানীবাজারে সংগঠিত হত্যাকাণ্ডের বিচার করতে হবে। এম. ইলিয়াস আলী, ইফতেখার আহমদ দিনার, জুনেদ আহমদ ও আনসার আলী সহ নেতাকর্মীদের গুম করার বিচার করতে হবে। স্বৈরাচারের সকল মন্ত্রীদের গ্রেফতার করে বিচারের আওতায় আনতে হবে। তারা যদি সিলেটের রাস্তায় নেমে কোন অরাজকতা করতে চায়, তাহলে উচিৎ জবাব দেয়া হবে। সর্বোপরি খুনি হাসিনাকে দেশে এনে তার বিচার করতে হবে।
অবস্থান কর্মসূচি শেষে বিকেল ৪টার দিকে নগরীর রেজিষ্ট্রারী মাঠ থেকে একটি গণমিছিল নগরীর প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে সিলেট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার এলাকায় গিয়ে সমাপ্ত হয়। গণমিছিলে বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের কয়েক হাজার নেতাকর্মীরা অংশ নেন। গণমছিলে শেখ হাসিনার বিচার ও ফাঁসির দাবিতে বিভিন্ন শ্লোগান দেন দলটির নেতাকর্মীরা।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- সিলেট জেলা বিএনপির সহ সভাপতি এড. আশিক উদ্দিন আশুক, মামুনুর রশিদ মামুন (চাকসু), রেজাউল হাসান কয়েস লোদী, হাজী শাহাব উদ্দিন আহমদ, শাহ জামাল নুরুল হুদা, ফখরুল ইসলাম ফারুক, একেএম তারেক কালাম, ইকবাল বাহার চৌধুরী, শহিদ আহমদ, মাহবুবুর রব চৌধুরী ফয়সল, নাজিম উদ্দিন লস্কর, গোলাম রব্বানী, সামিয়া বেগম চৌধুরী, হুমায়ুন কবির শাহিন, সৈয়দ মিছবাহ উদ্দিন, সালেহ আহমদ খছরু, নজিবুর রহমান নজিব, সৈয়দ মঈন উদ্দিন সুহেল, সুদীপ রঞ্জন সেন বাপ্পু, মাহবুব কাদির শাহী, জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক ইশতিয়াক আহমদ সিদ্দিকী, এডডভোকেট হাসান আহমদ পাটোয়ারী রিপন, সিদ্দিকুর রহমান পাপলু, তাজরুল ইসলাম তাজুল, আমির হোসেন, মুর্শেদ আহমদ মুকুল, হুমায়ুন আহমদ মাসুক, মামুনুর রশিদ মামুন, আনোয়ার হোসেন মানিক, এডডভোকেট মোমিনুল ইসলাম মোমিন, শাহ নেওয়াজ বক্ত তারেক, কোহিনুর আহমদ, আব্দুল আহাদ খান জামাল, এডডভোকেট সাঈদ আহমদ, আবুল কাশেম, মাহবুবুল হক চৌধুরী, শাকিল মোর্শেদ, শামীম মজুমদার, আক্তার রশিদ চৌধুরী, মাহবুব চৌধুরী, আফজল উদ্দিন, মতিউল বারী খুর্শেদ, আবুল কালাম, শামীম আহমদ, এড. আল আসলাম মুমিন, লোকমান আহমদ, মকসুদ আহমদ, মির্জা সম্রাট হোসেন, এডডভোকেট বদরুল ইসলাম চৌধুরী, তাহসিন শারমিন তামান্না, আফসর খান, এম. মুজিবুর রহমান, এডডভোকেট মোস্তাক আহমদ, আলাউদ্দিন রিপন, আজিজুর রহমান, আব্দুল মালেক, মাহবুব আলম, বাদশা আহমদ, অর্জুন ঘোষ, মনিরুল ইসলাম তুরন, আহাদ চৌধুরী শামীম, সুদিপ জ্যোতি এষ, জুবের আহমদ, ফজলে আহসান রাব্বী, দেলোয়ার হোসেন দিনার, শাহীন আলম জয়, ডাঃ নাজিম উদ্দিন, কুমকুম ফাহিমা, সুলতানা রহমান দিনা, সুমেল আহমদ চৌধুরী, জসিম উদ্দিন, আফতাব আলী, আশরাফুল আলম বাহার, সুহেল ইবনে রাজা, মাওলানা নুরুল হক, ফাতেমা জামার রোজি, নুরুল ইসলাম, আব্দুল আহাদ, জাহাঙ্গীর আলম জীবন প্রমুখ।