তাহিরপুর থানার ওসির হস্তেক্ষেপে সীমান্তে চোরাকারবারী ও গডফাদাররা দিশেহারা
তাহিরপুর প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলা সীমান্ত এলাকা দিয়ে কোনো প্রকার চোরাচালান করার সুযোগ না দেয়ার সীমান্তের চিহ্নিত চোরাকারবারি, তাদের মদদদাতা ও গড ফাদারদের রাতে ঘুম হারাম হয়ে গেছে। তারা প্রতি রাতে কোটি টাকার ভারতীয় অবৈধ মালামাল বাংলাদেশে আনতে না পারায় এখন দিশেহারা। শুধু তাই নয় চোরাকারবারিদের গড ফাদাররাও এখন দিশেহারা হয়ে এলাকা ছাড়া। ফলে কমেছে সীমান্ত এলাকায় চোরাচালান। কিন্তু নানান কৌশলে তৎপর রয়েছে চোরাকারবারি, তাদের মদদদাতা ও গডফাদাররা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে বিতর্কিত করতে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ওসি দেলোয়ার তাহিরপুর থানায় যোগদানের পর থেকেই থানা ছাড়াও থানা এলাকার হাওড় ও সীমান্ত জনপদে থাকা বাদাঘাট পুলিশ তদন্ত কেন্দ্র, টেকেরঘাট অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্পের সৎ পুলিশ অফিসারদের সহযোগিতায় কমেছে মামলার ও রাষ্ট্রীয় সম্পদ খনিজ বালি, পাথরসহ বিভিন্ন মুল্যবান সম্পদ চুরির পরিমান। এলাকায় নিরাপত্তায় ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে পুলিশ বাহিনী ওসির নেতৃত্বে। যার জন্য উপজেলা জুড়েই প্রশংসিত ওসি দোলোয়ার হোসেন তিনি।
ট্যাকেরঘাট সীমান্ত এলাকায় বাসিন্দা নুরুল আলম জানান, ট্যাকেরঘাটসহ সীমান্তের বিভিন্ন এলাকায় আগের মত চোরাচালান করতে পারছে না চোরাকারবারিরা আর তাদের মদদদাতা ও তোতলা গডফাদার এখন এলাকা ছাড়া। সীমান্ত এলাকায় পুলিশের কঠোর নজরদারি আরও বাড়ালে মাদকসহ সকল অনিয়ম রোধ হবে। চোরাকারবারীদের অনেকেই এলাকা ছেড়ে পালিয়ে থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিরুদ্ধে কাজ করছে। ঐসব চোরাকারবারি ও তাদের গড ফাদার গন পূর্বেও তাহিরপুর থানার ওসির বিরুদ্ধে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করেছে যা মিথ্যা।
তাহিরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি দেলোয়ার হোসেন জানান, আমি আমার উর্ধবতন কর্মকর্তাদের নির্দেশনা মেনে কাজ করছি। পুলিশের সকল সদস্য কঠোর নজরদারি মাধ্যমে সকল অনিয়ম রোধে দায়িত্ব পালন করছে। চোরাকারবারি, তাদের মদদদাতা ও গডফাদারদের কোনো ছাড় দেয়া হবে না। এছাড়াও অনিয়মকারীদের কেও প্রতিহত করা হবে।