লিডিং ইউনিভার্সিটির আন্তর্জাতিক ছায়া জাতিসংঘ সম্মেলন
![](https://dainiksylhet.com/images/icon.jpg)
দৈনিকসিলেটডটকম
সিলেটের প্রথম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় লিডিং ইউনিভার্সি
শনিবার (০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩) নগরীর কোশিয়ারা ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন হলে সন্ধ্যায় অনুষ্ঠিত লিডিং ইউনিভার্সিটির আন্তর্জাতিক ছায়া জাতিসংঘ সম্মেলন ২০২৩ এর সমাপণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. কাজী আজিজুল মাওলা।
এবারের সম্মেলনে ” & : & ” শীর্ষক প্রতিপাদ্য বিষয়ে
একটি সবুজ ও ন্যায়সঙ্গত বিশ্বে পরিবেশগত স্থায়িত্বের ভারসাম্য এবং দারিদ্র হ্রাসকরণ বিষয়ের উপর বিস্তারিত আলোচনায় বের হওয়া সমাধানগুলোর মধ্যে কিছু নির্বাচিত সমাধান জাতিসংঘ সদর দপ্তরে প্রেরণ করা হবে যা একটি শান্তিপূর্ণ এবং অংশগ্রহণমূলক সমাজব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে সহায়তা করবে।
একটি সবুজ ও ন্যায়সঙ্গত বিশ্বে পরিবেশগত স্থায়িত্বের ভারসাম্য এবং দারিদ্র হ্রাসকরণ বিষয়ের উপর বিস্তারিত আলোচনায় বের হওয়া সমাধানগুলোর মধ্যে কিছু নির্বাচিত সমাধান জাতিসংঘ সদর দপ্তরে প্রেরণ করা হবে যা একটি শান্তিপূর্ণ এবং অংশগ্রহণমূলক সমাজব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে সহায়তা করবে।
সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য প্রফেসর ড. কাজী আজিজুল মাওলা বলেন, লিডিং ইউনিভার্সিটির এ ক্লাব বিগত ২০১৬ সাল থেকে সিলেটসহ দেশ ও দেশের বাইরের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের অনুপ্রাণিত করছে। বিভিন্ন কমিটির সাথে সাক্ষাৎকালে তাদের নেতৃত্বে পরিপক্কতা এবং কমিউনিকেশন স্কিল অনেক উন্নত হয়েছে তা বুঝা যায় বলেও উল্লেখ করেন তিনি। তিনি বলেন, লিডিং ইউনিভার্সিটি এবং এলইউমুনা সবসময়ই বিদেশি ডেলিগেটসদের যতাযত সহযোগিতা করে থাকে এবং ভবিষ্যতেও করবে।
আন্তর্জাতিক এ সম্মেলনে অংশগ্রহণকারী বিজয়ীদেরকে অভিবাদন জানিয়ে তিনি বলেন,
প্রতিনিধিত্বকারী কোন কমিটি বেস্ট এ্যায়ার্ড বা স্পেশাল এ্যায়ার্ড পেয়েছে তা গুরুত্বপূর্ণ নয়। অংশগ্রহণের ফলে এ থেকে অর্জিত কমিউনিকেশন স্কীলস এবং সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতার যে অনুশীলন হয়েছে তা তরুণ শিক্ষার্থীকে মানবিক গুনাবলীর অধিকারী করতে সাহায্য করবে। এর মাধ্যমে তৈরী হবে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক উন্নয়নের বিভিন্ন কলাকৌশল যা সুন্দর এবং অর্থনৈতিকভাবে একটি সম্মৃদ্ধশালী দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে বিশ্বের কাছে তুলে ধরবে।
প্রতিনিধিত্বকারী কোন কমিটি বেস্ট এ্যায়ার্ড বা স্পেশাল এ্যায়ার্ড পেয়েছে তা গুরুত্বপূর্ণ নয়। অংশগ্রহণের ফলে এ থেকে অর্জিত কমিউনিকেশন স্কীলস এবং সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতার যে অনুশীলন হয়েছে তা তরুণ শিক্ষার্থীকে মানবিক গুনাবলীর অধিকারী করতে সাহায্য করবে। এর মাধ্যমে তৈরী হবে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক উন্নয়নের বিভিন্ন কলাকৌশল যা সুন্দর এবং অর্থনৈতিকভাবে একটি সম্মৃদ্ধশালী দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে বিশ্বের কাছে তুলে ধরবে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন লিডিং ইউনিভার্সিটির সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ও ছাত্রকল্যাণ উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মো. মাইমুল আহসান খান এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো. মফিজুল ইসলাম।এতে আরও উপস্থিত ছিলেন লিডিং ইউনিভার্সিটির এলইউমুনা’র সহ-উপদেষ্টা আশফাক আহমদ শোভন, এলইউ মুনা প্রতিষ্ঠাতা নাফিস ইফনে সোহেল এবং এলইউমুনার পাস্ট প্রেসিডেন্ট মো. জাকির হোসেন।
সমাপনী অনুষ্ঠানে এলইউআইমুনার ছায়া মহাসচিব তালহা মোহাম্মদ হোসাইনের
নেতৃত্বে এবং উপদেষ্টা মানফাত জাবিন হকের সার্বিক তত্ত্বাবধানে এ সম্মেলনে ৩টি নতুন কমিটিসহ এগারোটি কমিটির প্রতিনিধিদেরকে অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়।
কমিটিগুলো ছিল 1. United Nations Security Council (UNSC)
2. International Court of Justice (ICJ)
3. World Health Organisation (WHO)
4. United Nations Environment Assembly (UNEA)
5. United Nations World Tourism Organisation (UNWTO)
6. United Nations Human Rights Council (UNHRC)
7. United Nations Entity for Gender Equality and the Empowerment of Women (UN Women)
8. North Atlantic Treaty Organisation (NATO)
9. জাতীয় সংসদ
10. জাতীয় মন্ত্রীপরিষদ
11. United Nations News Agency (UNNA)
সমাপনী অনুষ্ঠানের সভাপতির বক্তব্যে লিডিং ইউনিভার্সিটি মডেল ইউনাইটেড ন্যাশনস অ্যাসোসিয়েশন (এলইউমুনা) এর উপদেষ্টা মানফাত জাবিন হক এ সম্মেলনে অংশগ্রহণ করে শিক্ষার্থীরা তাদের দক্ষতার প্রমাণ রাখার জন্য ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, এ সম্মেলন থেকে অর্জিত জ্ঞান ও দক্ষতা দিয়ে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা তাদের কর্মজীবনে সফলতা বয়ে আনবে এবং লিডিং ইউনিভার্সিটি থেকে অর্জিত শিক্ষা এ বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম বয়ে আনবে। এলইউমুনার সদস্যরা বিদেশেও কৃতিত্বের সাথে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক কনফারেন্সে অংশগ্রহণ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি। তিনি অংশগ্রহণকারী দেশ ও দেশের বাইরের প্রত্যেক শিক্ষার্থী যাতে নিরাপদে নিজ গৃহে প্রত্যাবর্তন করতে পারেন তা কামনা করেন।
পরিশেষে তিনি একটি মর্যাদাপূর্ণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করার জন্য এলইউমুনা এবং অংশগ্রহণকারী প্রত্যেক ডেলিগেট্স এবং অতিথিবৃন্দকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
নেতৃত্বে এবং উপদেষ্টা মানফাত জাবিন হকের সার্বিক তত্ত্বাবধানে এ সম্মেলনে ৩টি নতুন কমিটিসহ এগারোটি কমিটির প্রতিনিধিদেরকে অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়।
কমিটিগুলো ছিল 1. United Nations Security Council (UNSC)
2. International Court of Justice (ICJ)
3. World Health Organisation (WHO)
4. United Nations Environment Assembly (UNEA)
5. United Nations World Tourism Organisation (UNWTO)
6. United Nations Human Rights Council (UNHRC)
7. United Nations Entity for Gender Equality and the Empowerment of Women (UN Women)
8. North Atlantic Treaty Organisation (NATO)
9. জাতীয় সংসদ
10. জাতীয় মন্ত্রীপরিষদ
11. United Nations News Agency (UNNA)
সমাপনী অনুষ্ঠানের সভাপতির বক্তব্যে লিডিং ইউনিভার্সিটি মডেল ইউনাইটেড ন্যাশনস অ্যাসোসিয়েশন (এলইউমুনা) এর উপদেষ্টা মানফাত জাবিন হক এ সম্মেলনে অংশগ্রহণ করে শিক্ষার্থীরা তাদের দক্ষতার প্রমাণ রাখার জন্য ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, এ সম্মেলন থেকে অর্জিত জ্ঞান ও দক্ষতা দিয়ে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা তাদের কর্মজীবনে সফলতা বয়ে আনবে এবং লিডিং ইউনিভার্সিটি থেকে অর্জিত শিক্ষা এ বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম বয়ে আনবে। এলইউমুনার সদস্যরা বিদেশেও কৃতিত্বের সাথে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক কনফারেন্সে অংশগ্রহণ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি। তিনি অংশগ্রহণকারী দেশ ও দেশের বাইরের প্রত্যেক শিক্ষার্থী যাতে নিরাপদে নিজ গৃহে প্রত্যাবর্তন করতে পারেন তা কামনা করেন।
পরিশেষে তিনি একটি মর্যাদাপূর্ণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করার জন্য এলইউমুনা এবং অংশগ্রহণকারী প্রত্যেক ডেলিগেট্স এবং অতিথিবৃন্দকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
এবারের সম্মেলনের পৃষ্ঠপোষকতায় ছিল এডু বার্ড, ওয়াই.ই.এস. একাডেমি, আর্থ পিডিয়া গ্লোবাল এবং সেইফ সিলেট। লজিস্টিক পার্টনার ইয়েস একাডেমি।
অনুষ্ঠানে লিডিং ইউনিভার্সিটি মডেল ইউনাইটেড ন্যাশনস অ্যাসোসিয়েশন (এলইউমুনা) এর আমন্ত্রিত দেশ এবং দেশের বাইরে থেকে আগত অতিথিবৃন্দ এবং লিডিং ইউনিভার্সিটির শিক্ষক ও কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানটির সঞ্চালনায় ছিল লিডিং ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী ফাইজা চৌধুরী।
সম্মেলনের সমাপণী অনুষ্ঠানে এলইউমুনার সদস্যসহ বিভিন্ন কমিটির প্রতিনিধি, স্পন্সর প্রতিষ্ঠান এবং মিডিয়া ব্যক্তিত্য উপস্থিত ছিলেন। সমাপনী অনুষ্ঠান পরবর্তী এক গালা ডিনার ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করা হয়।