এদেশ কি সাম্প্রদায়িক?
বাংলাদেশের সংখ্যালঘু দেশ থেকে উৎখাত করে বাংলাদেশকে সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্রের পরিকল্পিতভাবেই একেরপর এক সহিংসতার ঘটনা ঘটছে। সংখ্যালগু বলতে আমি ধর্মীয় ও জাতীগত সংখ্যালঘুদের বলছি। বাংলাদেশর জন্মা হয়েছিল একটি অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ রাষ্ট্র হিসাবে কিন্তু কামানে এখন তা আর নেই কারণ বহু আগে এই গুলো পাল্টানো হয়েছে যাতে মুসলিম রাষ্ট্র করা যায়। কর্মাণে এই সকল কর্মকান্ডের সাথে ইসলামের কটূরপন্থী ধর্মান্ধরা জড়িত কই তারা এই কাজে বিভিন্ন সময় ব্রিভিন্ন ভাঙ্কে ভাবে করছে। স্ববিনীপাযুদ্ধের পর থেকেই তারা হিন্দুদের উপর আক্রমণ চালিয়ে আসতেছে এবং নিযার্তন করতেছে। এই সকল উগ্রবাদী কট্টরপন্থী গ্রামেগঞ্জে শহরে সামাজিক গণমাধ্যমে যে সকল উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে বেড়ায়।
সংখ্যালঘুদের উপর তার ফলে ক্ষিপ্ত হয়ে সাবিবরণ মুসলিমরা হিন্দু বাসংখ্যালাসুদের আর ভালো ভাবে দেখেননিচু চোখে দেখে খারাপ ব্যবহার বারে তাকে এবং মালউন বলে সম্ভোধন করে থাকে। ধর্ম ধর্মান্ধরা কলে তুরা সাধারণ মুসলমানেদের বুঝায় হিন্দু তো একটা ধর্ম হতে পারে না কারণ ওরা মূর্তি পূজারী যা মুসলিমদের জমিনে করা “তা হারাম। যার ফলে মন্দির ভাংচুর লুটপাট দেবদেবীর মূর্তি ভাংচুর করে থাকে। তবে যে ধারা চলছে তাতে বাংলাদেশ হিন্দু শূণ্য হতে খুব বেশী সমায় লাগবে বলে মনে হয়না। ২০২১ সালের অক্টোবর মাসের দূর্গাপূজায় কুমিল্লায় দূর্গা দেবীর কাছে কোরান শরীফ রেখে যে তান্ডব করেছিল সারাবাংলাদেশে তারাং যা বলতে গেলে হিন্দুর উপর এক রকম ধ্বংস যও চালিয়ে ছিল। পরে দেখা যাতা এক মুসলিম ব্যক্তি রেখেছিলে তাঁর অনুরূপ বধনা সর্বে হবিগঞ্জে পড়ে দেখে সে ব্যাক্তি মুমালিম রাখতে বলেছিল। তারপরে এই সবের ক্স বিচার হয়নি। এই সকল ধর্মান্ধ উগ্র ধর্মান্ধর ব্যাক্তিরা তাদের এই কাল, এই অন্ধকারের আর পরিবর্তন হচ্ছে না।
কক্সবাজারের রামু, রাক্ষনবাড়িয়ার নাম নাসির নগর, গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ, লালমনিরহাটের পাট গ্রাম, কুমিল্লার মুরাদনগর ক্স ভোলার মনপুরা, পাবনার সাঁথিয়া, দিনাজপুরের কাহারো, সাতক্ষীরার তালা, বাসের হাটের মংলা রংপুরের গঙ্গদড়া, রাজশাহীর মোহনপুর, চট্টগামে সাতকানিয়া, যশোরের বেনাপোল, মাগুরারার মুহাম্মদদপুর, কুড়িগ্রামের লাগোকেশ্বরী পুর, ভোলায় বোর হাদীন, সুনামাঞ্জে সুনামগঞ্জে শাল্লা কুমিল্লার সানুয়া দিঘীর পাড় নড়াইলের লোহাগা দিঘলীয় গ্রামের গ্রাম এবং পাড়া সহ অসংখ্য জায়গায় হিন্দু ধংসযজ্ঞ হামলা চালানো হয়েছে কিছু তাও আবার সামাজিক নেটওয়ার্ক মাধ্যেমে ও গ্রাম পাড়ার মসজিদের মাইকে প্রকাশ্য ঘোষণা দিয়ে তার প্রভাব সারাদেশে পড়েছিল মাহাত্ম মারাত্মক ভাবে দেশের সর্বত্রে হিন্দু হিন্দুদের উপর হামলা হয়েছে তা আবার মিথ্যা ইসলামা ধর্ম অবমানের দায় দেখিয়ে এর নৈপত্য ছিল ইসলাম কটুর উগ্রধর্মান্ধরা, এই দেশে তাদের বিরোধে কেউ কিছু বলতে পারেনাসোধারণ একটি বিষয় বলি ২০১৭ সালে ১৭ জুলাই ২০১৯ সালে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কাছে বাংলাদেশের হিন্দুদের চিত্র তুলে ধরেছিল এবং সে বলেছিল ২০০ ৩ কোটি ৭০ লাখ হিন্দু বাংলাদেশ থেকে উধাও হয়েছে তা মুসলিম উগ্রবাদী কট্টরপন্থী ধর্মান্ধরা। এই সবগুলার কারণে উগ্রবাদীরা আর কে থাকে দেশে ঢুকতে দেয়নি এবং সরকার তাদের হয়ে কাজ করেছেন। এই দেশে হিন্দু নিরাপদ নেই। তাদের বিপেরে বিরোদ্ধে কিছু বলে তোমাকে দেশ ছাড়তে হবে নয়তো ঘুম হতে হবে। এই সকল দেখার মত সত্য কেউ নেই।
পংকজ শর্ম্মা
লেখক ও কলামিস্ট
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক
বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু যুব মহাজোট
সুনামগঞ্জ জেলা