উন্নয়নের সভানেত্রী শেখ হাসিনা, আলোর সাথে যার সহযাত্রা
দৈনিক সিলেট ডট কম
গোলাম সাদত জুয়েল: শেখ হাসিনা বাংলাদেশের শুধু প্রধানমন্ত্রী নন তিনি এশিয়ার একজন প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব । অসম্ভব দৃড় মনোবলের কারনে তিনি দেশ বিদেশে প্রশংসিত । বিশেষ করে যুদ্বাপরাধীদের ব্যাপারে তার দৃঢ় মরোবল বিশ্বব্যাপী প্রসংসিত হয়েছে ।
প্রথম প্রথম অনেকের সন্দেহ ছিল বিচারের এর মান নিয়ে , সময়ে প্রমান হয়েছে আন্ত:জাতিক মান সম্পন্ন যুদ্বাপরাধীদের বিশেষ ট্রাইবুন্যাল । ৬ জন যুদ্বাপরাধীর ফাসি কা্র্যকর করে শেখ হাসিনা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী জাতিকে কর্লংকমুক্ত করেছেন । প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার দৃঢ মনোবলের কারনে বাংলাদেশের মধ্যে একটি রাজনৈতিক বির্শংখলাকে সামাল দিতে সক্ষম হয়েছে । বিগত দিনে একটি রাজনৈতিক দল জ্বালা্ও্ পোড়াও করে, অগ্নিদগ্ধ করে , সরকারী সম্মতি র্র্ধ্বংস করে বাংলাদেশকে ৬৯ দিন অনেকটা অবরুদ্ব করে রেখেছিল , শেখ হাসিনা অসম্ভব বিচক্ষনার মাধ্যমে সে পরিস্তিতি মোকাবেলা করে বাংলাদেশের মধ্যে শা্ন্তি স্থাপন করতে সক্ষম হন । জনগন সেই পতিত রাজনৈতিক দলটিকে তাদের অপরাজনীতির কারনে প্রত্যাখান করে । অনেকে বলে থাকেন র্বাংলাদেশে গনতন্ত্র অনুপস্থিত , কিন্তু বাংলাদেশের সাম্প্রতিক উন্নতিতে বাংলাদেশের সাধারন মানুষ সুখি । মহাজোট সরকার রাজনীতিকে মোকাবেলা করেছে উন্নয়নের জোয়ার দিয়ে , দেশের মানুষের মধ্যে বিরাজ করছে আজ সম্ভাবনার দোয়ার । ডিজিটাইলাশনের গন জোয়ারে আজ সারা দেশ হয়ে গেছে হাতের মুঠোয় , সাধারন গরীবরা ও দুস্তরা ১০ টাকায় চাল কিনে উপকৃত হচেছ । মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিন রাত ১৫/১৬ ঘন্টা কাজ করেন , তিনি তার মন্ত্রনালয় ছাড়াও সকল মন্ত্রীদের মনিটরিং করায় কোন মন্ত্রীদের বিরুদ্বে কোন অভিযোগ নাই । বিশ্বব্যাংক একটি ভুয়া অভিযোগে পদ্মা সেতু থেকে বিনিয়োগ পত্যাহার করায় শেখ হাসিনা নিজ উদ্যোগে দেশীয় বিনিয়োগে পদ্মা সেতুর কাজ শুরু করেন , আজ পদ্মা সেতুর ৩২ শতাংখ কাজ শেষ হয়েছে ২০১৮ সালে বর্তমান সরকারের মেয়াদ কালে পদ্মা সেতু বাস্তবায়িত হবে । জলবায়ুর জন্য বিশেষ করে পরিবেশের জন্য বিশেষ অবদান রাখা শেখ হাসিনা জাতি সংঘ কতৃক পুরষ্কৃত হয়েছেন । প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার গত ৭ বছরৈর মেয়াদ কালে বিদ্যুত এর যুগান্তকারী বিল্পব সাধন করছেন , সাড়ে তিন হাজার মেগা্ওয়াট বিদ্যুত থেকে তা উন্নিত করে তা সাড়ে দশ হাজারে উন্নিত করেছেন । যখন শেখ হাসিনা আমাদের প্রধানমন্ত্রী প্রথম ক্ষমতা গ্রহন করলেন তখন দেশের বিদ্যুত ব্যবস্তা পুরোটা ধবংস প্রাপ্ত ছিল , তিনি বিদ্যুত এর সমস্যার সমাধানে কু্ইক রেন্টাল প্রকল্প গ্রহন সহ স্বল্প ও দীঘ মেয়াদে প্রকল্প গ্রহন করেন । তখন সারা দেশের সুধিসমাজ সহ কিছু টকশো ওয়ালারা নানা অজুহাত তৈরী করেছিল । অথচ আজ সময়ের ব্যবধানে আজ দেশের মানুষ বিদ্যুতের সুফল ভোগ করছেন । যদি শেখ হাসিনা তার দৃঢতায় এ উদ্যেগ গ্রহন না করতেন তাহলে বাংলাদেশ অন্ধকারে ডুবে যেত । আজ তার কট্টর বিরোধীরাও তার প্রশংসা করেন । তিনি আবার রামপালে কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুত কেন্ত্র স্তাপনের উদ্যেগ করেছেন যা থেকে ১৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুত পাওয়া যাবে, এটারও বিরোধীতা চলছে । অথচ প্রধানমন্ত্রী বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিয়েছেন তারপরও সেই একই গোষ্টিা যারা কুইক রেন্টালে বাধা দিয়েছিলো তারা আবারও তার বিরোধীতা করছেন । শেখ হাসিনা বছর ৪ আগে একটি বিশ্বমানের আন্ত:জাতিক বিমান বন্দর তৈরীর উদ্যেগ নিয়েছিলেন কিন্তু সেখানেও তিনি বাধাপ্রাপ্ত হোন । এক শ্রেনীর পেশাজীবী টক শো ওয়ালারা নানা অজুহাতে দেশের স্বাভাবিক অগ্রগতিকে বাধাগ্রস্ত্র করতে সব সময় সচেষ্ট থাকে । যদিও বিচক্ষন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যাকে উন্নয়নের সভানেত্রী বলা হয়ে থাকে , তিনি তার সিদ্বান্তে কখনও পিছপা হন না । জামায়াত শিবির আন্ডার গ্রাউন্ডে ধেকে দেশকে অশান্ত করতে জঙ্গি ত্যপরতাকে উসকানি দিচেছ , নানা ভাবে তারা শেখ হাসিনার সরকারকে বেকায়দায় ফেলত চাছেছ । গুলসানের জঙ্গি হামলা ছিল তাদের নীল নকশার প্রতিফলন । শেখ হাসিনার সরকার পুরো ঘটনা শক্ত ভাবে হ্যান্ডল করেছেন । বাংলাদেশ কে অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিনত করতে চাচেছ একটি অপশক্তি মহাজোট নেত্রী সেই অপশক্তির বিরুদ্বে যুদ্ব ঘোষনা করেছেন । বর্তমানে জঙ্গিদের সমুলে উপড়ে ফেলা হচেছ , আশা করা যাচেছ তাদের দিন শেষ । ঠিক সেই ভাবে সামাজিক আন্দোলনের ডাক দেয়া হয়েছে , সমাজের সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় তা নিমুলের দ্বার প্রান্তে । গনতন্ত্রের মানষকন্যা বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা যিনি র্বাংলাদেশ কে মধ্যম আয়ের দেশে নেবার প্রচেষ্টায় দিন রাত কাজ করছেন, সারা বিশ্বের কাছে আজ র্বাংলাদেশ রুল মডেল উন্নয়নের, সেই শেখ হাসিনার সরকারকের বেকায়দায় ফেলার জন্য ত্যপর গোষ্টির বিরুদ্বে জনগনকে সাথে নিয়ে তিনি যুদ্ব ঘোষনা করছেন । মাত্র সাত বছরে শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে বিশ্ব দরবারে উন্নয়নের রুল মডেলে উন্নিত করেছেন তার সুদৃঢ নেতৃত্বে , মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিভিন্ন দেশকে আজ বাংলাদেশের কাছ থেকে শিখার আহবান জানান । মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরী শেখ হাসিনার ভুয়শি প্রশংসা করছেন । সরকার পরিচালনায় তিনি শত ভাগ সফল , আজ দেশে ১৩ কোটি লোক মোবাইল ব্যবহার করে, তথ্য প্রযুক্তি আজ গ্রামে বিস্তৃত । ডিজিটাইল বাংলাদেশ আজ পুর্নতায় পুর্ন , সারা বাংলাদেশর জেলা উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যন্ত ডিজিটা্লাইজেশন করা হয়েছে ।
আজ এখন আর টেন্ডারের জন্য মারামারি হয় না , সব কিছু তে শংখলা চলছে । মন্ত্রী এম পি দের সেই দুর্নিতী অনেকাংশে কমে এসেছে । দুদকের চেয়ারম্যান তার পুর্ন স্বাধীনতায় কাজ করছেন , প্রধান বিচারপতি তার নিজ স্বকীয়তায় আইনের সংস্কার করছেন । ৫৪ ধারা বাতিল করা হয়েছে ,যাকে কালো আইন বলে ধরা হত । সবাই সবার মত কাজ করছেন কারন প্রধানমন্ত্রী কারও কোন কাজে হস্তক্ষেপ করছেন না । উন্নয়নের নেত্রী শেখ হাসিনা তার বিচক্ষনতায় সরকার পরিচালনা করছেন , যেখানে ন্যায় বিচার ও সুশাসন নিশ্চিত হয়েছে । আজ র্বাংলাদেশে নতুন বছরে বই য়ের উ্যসব হয় , ভিশন ২১ বাস্তবায়নের দ্বারপ্রান্তে । বাংলাদেশের প্রান্তিক চাষিরা পর্যন্ত ডিজিটা্লের সুবিধা ভোগ করছে , দেশ খাধ্যে স্বয়ংসম্পুর্ন । কৃষকরা আজ সার পাচেছ না্র্য্যমুল্যে । শেখ হাসিনার উন্নয়নের ধারায় সারা বাংলাদেশ আচছাদিত । তার বিচক্ষনতায় সরকারের প্রতিটা মন্ত্রনালয়ের কাজ করছ জবাবদিহিতায় । তার পছন্দের দুজন ঢাকার মেয়র ঢাকা বাসীকে এরই মধ্যে স্বপ্ন দেখাতে ও বাস্তবায়ন করাতে শুরু করেছেন । শেখ হাসিনার উপহার দেয়া আনিসুল হক ও সাইদ খোকন রাজধানি ঢাকাকে অন্যরকম ঢাকায় রুপান্তরের দ্বারপ্রান্তে । আমাদের উন্নয়নের নেত্রী আমাদের গর্ব ও অহংকারেরে নেত্রী আামাদের যা দিয়েছেন গত সাত বছরে করা যাচেছ আগামী ২০১৯ সালের মধ্যে বাংলাদেশ আরও অনেক এগিয়ে যাবে । অসম্ভব সহজ সরল ও নির্লোভ প্রধানমন্ত্রী দেশের জন্য কাজ করছেন দিন রাত । র্বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রুল মডেল , গনতন্ত্রের জন্য যারা মায়াকান্না করে তাদের জানা উচিত দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে তার জন্য গনতন্ত্র সীমিত থাকা প্রয়োজন । বিরোধীতার জন্য বিরোধীতা ,হরতাল -অবরোধ এগুলো বাংলাদেশকে অনেক পিছিয়ে দিয়েছে আর নয় বিরোধীতা । আমাদের আছে শেখ হাসিনা আমাদের উচিত তাকে সহযোগীতা করা , তার কাজের অনুপ্রেরনা জানানো । আমরা দেখতে চাইনা কোন হাওযা ভবন , দেখতে চা্ইনা কোন ভবন থেকে মন্ত্রী নিয়োগপ্রাপ্ত হোন কোটি টাকায় । প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে মেয়েরা থাকে আমেরিকা ও কানাডায় ,তারা স্ব স্ব ক্ষেত্রে উজ্জল । তারা উচ্চ শিক্ষিত তারা কখন্ও র্বাংলাদেশের আভ্যন্তরীন বিষয়ে হস্তক্ষেপ করে না ,তাদের প্রয়োজন হয় না কোন ভবন তৈরী করার । আমাদের আলোর নেত্রী আমাদের উন্নয়নের নেত্রীর জন্য আমাদের প্রাথনা তাকে আল্লাহ যেন হায়াত দান করুন তিনি যেন বাংলাদেশকে আরও অনেক দুর নিয়ে যেতে পারেন ।
( দুই )
আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসলে মসজিদে আজান বন্ধ হয়ে যাবে যারা বলত , তাদের ভুয়া রাজনীতি শেষ । যারা হেফাজতকে নিযে রাজনীতি করতে চাইছিল , হেফাজত তাদের ভ্রান্ত রাজনীতি ধরে ফেলেছে । এখন মাওলানা সুফি শেখ হাসিনাকে সমর্থন করেন, ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ । তা্ই আজ আর মাদ্রাসার ছাত্ররা রাস্তায় মিছিল করে না । মাদ্রাসাগুলো কে আধুনিক করা হছেছ । শেখ হাসিনা ইসলামিক বিশ্ববি্দ্যালয় তৈরী করেছেন , মাদ্রাসার ছাত্ররা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে পারে । অনেক সংস্কার সাধন করা হয়েছে মাদ্রাসা শিক্ষায় । মহজোট নেত্রীর সাত বছরের সাফল্যে লিখে শেষ করা যাবে না । নিচে তার মাত্র কয়েকটি উল্লেখ করলাম ।
(১) যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করা হচ্ছে। কিছু যুদ্ধাপরাধীদের রায় কার্যকর করা হয়েছে এবং সকল প্রতিকূল শক্তি মোকাবেলা করে বিচার চলছে।(২) জামাত-ই-ইসলামকে কেটেছেঁটে ছোট করা হয়েছে এবং জামাত নির্বাচন করার অধিকার হারিয়েছে। ( ৩). সরকারের সত্যিকারের উন্নয়নমুখী মনোভাব জনগণকে উন্নয়নের দিকে আশ্বস্ত করেছে। (৪) বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের ফাঁসির রায় কার্যকর করা হয়েছে। (৫) শোক দিবসে কেক কাটার আয়োজন বন্ধ করা হয়েছে।(৬) হাওয়া ভবন তৈরী না হওয়া, মন্ত্রীদের বড়ো ধরণের কোন দূর্নীতিতে না জড়ানো। (৭) ডিজিটালাইজেশন তথা ডিজিটাল বাংলাদেশের দিকে এগিয়ে যাওয়া। সর্বোপরি ডিজিটাল বাংলাদেশের সুফল গ্রাম পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া। (৮) ঢাকা চট্টগ্রাম চার লেন রাস্তা চালু হয়েছে এবং ভবিষ্যতে আট লেন করার চিন্তাভাবনা চলছে।(৯) বিদ্যুত বিভাগের উন্নয়ণ এবং বিদ্যুত উৎপাদন বৃদ্ধি হয়েছে।(১০) রেল খাতে কয়েকদশক পরে বড় ধরনের বিনিয়োগ এবং পরিবর্তন। রেলখাতের উন্নতি মধ্যবিত্ত আর দরিদ্র মানুষের জন্য অনেক সহায়ক।(১১) মেট্রো রেল প্রকল্প বাস্তবায়ন শুরু। (১২) অবকাঠামোগত ব্যাপক উন্নয়নের অন্য যে কোন সরকারের তুলনায় অনেক বেশী হয়েছে।(১৩) রিজার্ভ বৃদ্ধিতে রেকর্ডের পরে রেকর্ড হয়েছে। (১৪) সন্ত্রাস দমনে শক্তিশালী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। (১৫) জঙ্গিবাদ বিরোধী সামাজিক আন্দোলনের নীতি গ্রহণ করা হয়েছে।(১৬) নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতুর কাজ শুরু ।(১৭ )আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে বাংলাদেশের প্রভাব বৃদ্ধি পেয়েছে। রাষ্ট্রীয় ও আন্তর্জাতিক ইস্যুতে শেখ্য হাসিনার দৃঢ় অবস্থানের কারণে আমেরিকা/বিশ্বব্যাংককে এড়িয়ে উন্নয়ন করা হচ্ছে। (১৮) বন্ধুরাষ্ট্র ও মুখোশের আড়ালের বন্ধুরাষ্ট্রগুলোর সাথে ভারসাম্যতা সমৃদ্ধ কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন। (১৯ )বাংলাদেশের অর্থনীতিকে রফতানিনির্ভর করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর কয়েকটি দেশে ভ্রমণ ও কিছু শক্তিশালী বন্ধুরাষ্ট্র এবং রাষ্ট্রনীতি সৃষ্টি ।(২০) বাইরের দেশের সাথে ভালো সম্পক ফলে বিদেশে জনশক্তি রপ্তানি বাড়ছে।(২১) ভারত ও মায়ানমারের সাথে সীমান্ত সমস্যা কমে যাওয়া। ভারতের সাথে কয়েক যুগ ধরে জিইয়ে থাকা ছিটমহল সমস্যা সমাধান। (২২) ভারত এবং মায়ানমারের সাথে সমুদ্রসীমা সমস্যা সমাধান ২৩ বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট স্থাপনে অগ্রগতি।(২৪) খাদ্যদ্রব্যের দাম নিয়ন্ত্রিত আছে। (২৫) যোগাযোগ ক্ষেত্রে উন্নয়ণ হয়েছে। মেঠোপথগুলো পিচঢালা পথে পরিণত হয়েছে বা হচ্ছে। (২৬) শক্তিশালী বন্ধুরাষ্ট্র এবং রাষ্ট্রনীতি সৃষ্টি।(২৭) সময়মতো বিসিএস পরীক্ষার তারিখ পড়ছে। দেরী হচ্ছে না।(২৮) বিসিএস উত্তীর্ণ নন ক্যাডারদের প্রাইমারী স্কুলের প্রধান শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। (২৯) আইসিটি বিষয়ে বাধ্যতামূলক শিক্ষার নিয়ম করা হয়েছে। (৩০) জনপ্রতিনিধিদের জবাবদিহীতা মূলক আচরণ দেখা যাচ্ছে। (৩১) ক্রিকেট ও অন্যান্য ক্রীড়াক্ষেত্রে পৃষ্টপোষকতা ও সমর্থন। ক্রিকেটে রাজনীতিমুক্ত দলগঠন প্রক্রিয়া। (৩২) জিডিপি প্রবৃদ্ধি ।(৩৩) ইউনিয়ন পরিষদের কাজ ডিজিটাল করা, প্রযুক্তিগত উন্নয়ন ।(৩৪) সৌদি ভিসা খোলা (৩৫) ৩২ কোটি বই বিতরণ, যথাসময়ে পাঠ্যপুস্তক শিক্ষার্থীর কাছে পৌঁছে দেওয়া।(৩৬) অনেক জায়গায় সার্বজনীন উৎসবে শহর থেকে উপজেলা পর্যন্ত বিনামূল্যে বাস সার্ভিস দেয়া হয়েছে।(৩৭) নদী ভাংগনরোধে ব্যবস্থা নেওয়া এবং বিভিন্ন বেড়িবাঁধ নির্মাণ। (৩৮) স্কুল কলেজ ভার্সিটি ভর্তি সহজ এবং ডিজিটালাইজেশন করা হয়েছে। (৩৯) প্রান্তিক পর্যায়ে ইন্টারনেট সেবা পৌঁছানো সম্ভব হয়েছে।(৪০) কৃষিখাতে স্বয়ংসম্পূর্নতা অর্জন ৪১ বড়ো বড়ো শহরগুলোতে ফ্লাইওভার নির্মান।\(৪২) ৩য় সমুদ্র বন্দর পায়রা আংশিক হয়েছে। কয়েকবছরের মধ্যে চালু হবে । একজিস্টিং বন্দরের কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি পেয়েছে এবং গভীর সমুদ্র বন্দরের উদ্যোগ। (৪৩) অভাজনদের মতামত সরকার গুরুত্ব দিচ্ছে ।(৪৪) সরকারী চাকুরীজীবীদের বেতন বৃদ্ধি ।(৪৫) মাথাপিছু আয় বৃদ্ধিসহ সামগ্রিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হয়েছে এবং হচ্ছে। (৪৬) কমিউনিটি ক্লিনিক প্রকল্প ও তৃণমূল পর্যায়ে চিকিৎসক পদায়ন তথা স্বাস্থ্যখাতে উন্নতি হয়েছে। প্রত্যন্ত অঞ্চলে চিকিৎসা সেবা পৌঁছেছে।(৪৭) সরকারি না হওয়া সত্ত্বেও অর্থ বরাদ্দ দিয়ে প্রত্যন্ত অঞ্চলের হাই স্কুলগুলোর নতুন ভবন নির্মাণ প্রকল্প এবং মাল্টমিডিয়া ক্লাসের জন্য সকল সুযোগ সুবিধা। (৪৮) শিক্ষিতের হার বৃদ্ধি এবং পরীক্ষায় পাসের হার বৃদ্ধি।
(৪৯) সরকারী কর্মজীবীদের বেতন ভাতা বৃদ্ধি, বাজেটে নিজস্ব অর্থায়নে মনোযোগ অর্থাৎ পরনির্ভরশীলতা কমানো, রাজস্ব ব্যবস্হার উন্নয়ন, অবকাঠামো ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা।(৫০) মুক্তিযোদ্ধাদের সঠিক মূল্যায়ন। ভাতা বৃদ্ধি। বীরাঙ্গনাদের মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি এবং মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ভাতা প্রদান। (৫১) মুক্তিযোদ্ধাদের বিনামূল্যে চিকিতসা সেবা দেয়া হচ্ছে। (৫২) বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা চালুকরণ।
(৫৩) নারী ক্ষমতায়ন, প্রান্তিক অসহায় মানুষের মাসিক ভাতা।(৫৪) ইউরিয়া সারে ভর্তুকি। ৫৫ বায়োমেট্রিক সিম ব্যবস্থা করা হয়েছে। এরফলে নাগরিক বিড়ম্বনা কমেছে। (৫৬) বিভিন্ন ইকোপার্ক সাফারি নির্মাণ করা হয়েছে। (৫৭) বিচারপ্রাপ্তি তরান্বিত হয়েছে। যেসব হত্যা ধর্ষণের বিচার করতে যুগের পর যুগ লেগে যেতো, বর্তমানে তা করতে কম সময় লাগছে।(৫৮) ময়মনসিংহ বিভাগ করা। ঢাকা ময়মনসিংহ সড়ক চার লেন করা হয়েছে।(৫৯)প্রাথমিক শিক্ষায় শতভাগ উপবৃত্তি দেয়া হয়েছে। (৬০) এমডিজি লক্ষ্যমাত্রা সফলতার সাথে পূরণ হয়েছে এবং হচ্ছে। (৬১) হেফাজতকে রাষ্ট্রীয় মেকানিজম দিয়ে মোকাবেলা করা। ধর্মব্যবসায়ীদের প্রভাব ক্ষুণ্ণ করার চেষ্টা অব্যাহত। (৬২) প্রহসনমূলক কেয়ারটেকার সিস্টেম বাতিল।(৬৩) ঈদের যাওয়া আসাতে জনগণের ভোগান্তি কমিয়ে আনার আন্তরিক চেষ্টা পরিলক্ষিত। (৬৪) হরতাল বন্ধ হয়েছে। (৬৫) সবচেয়ে সৃজনশীল কাজ ‘বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ প্রকাশ। সবচেয়ে ভালো কাজ হবে সকল নেতা কর্মীকে বাধ্যতামূলক ভাবে এই বই পড়ানো এবং অনুধাবন করানো। (৬৬) প্রাথমিক বিদ্যালয় সরকারিকরণ। (৬৭) মিটার অনুযায়ী ট্যাক্সি বিল। (৬৮) পুলিশ বিভাগকে গণমুখী এবং জনগণের সাথে যোগাযোগবান্ধব করার চেষ্টাগ্রহণ। পুলিশ বিভাগে ডিজিটালাইজেশন করা হয়েছে , অনলা্ইনে জিডি করা যায় । (৬৯) শিল্পী সাহিত্যিকদের যথাযথ মুল্যায়ন, মরহুম হুমায়ুন আহমদকে ১০ হাজার ডলার চিক্যিসা সাহা্য্য প্রদান, মরহুম শহিদ কাদরীর মরদেহ আমেরিকা থেকে আনার খরচ শেখ হাসিনা ব্যাক্তিগত তহবিল থেকে প্রদান, গুনি কথাশিল্পী সৈয়দ শামসুল হকের চিক্যিসার দায়িত্ব (৭০) পুরান ঢাকায় আগুনে পুরে যাওয়া তিন কন্যার দায়িত্ব গ্রহন । (৭১) ১০ টাকায় গরীবদের চাল বিক্রির ব্যবস্তা (৭২ ) বডার গার্ড কে আধুনিক যুগোপযোগী করে গড়ে তোলা ,হেলিকপ্টার সংযোজন করন (৭৩) বয়স্ক পিতা মাতাকে সন্তানদের প্রতিপালনের ব্যাপারে কঠোর ঘোষনা (৭৪) প্রতিটি জেলায় মান সম্পন্ন সরকারী কলেজ স্তাপনের ঘোষনা (৭৫) জঙ্গিদের ব্যাপারে কঠোর অবস্থান (৭৬) পুরান ঢাকার কারাগার ৪০০ কোটি টাকা দিয়ে স্তানাত্বর করা হয়েছে (৭৭) সিলেটে নতুন কারাগার তৈরীর কাজ শেষ পর্যায়ে ২০১৭ সালে উদ্ভোধন হবে । (৭৮) আটকাদেশ (ডিটেনশন) দেওয়ার জন্য পুলিশ কাউকে ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার করতে পারবে না। (৭৯) সফল একটি বাড়ী একটি খামার প্রকল্প (৮০ ) বাংলাদেশের ক্রিকেটের যুগান্তকারী উন্নয়ন । (৮১) প্রবাসীদের জন্য প্রবাসী কল সেন্টার তৈরী ও বিমান বন্দরে প্রবাসী ডেস্ক প্রতিষ্টা (৮২) দুদককে শক্তিশালী প্রতিষ্টানে পরিনত করা হয়েছে (৮৩) বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট প্রেরনের ব্যবস্তা চুড়ান্ত (৮৫) মন্ত্রী পরিষদের মধ্যে সবাই দক্ষতার ও সততার সাথে কাজ করছেন ।
আমাদের আলোর নে্ত্রী উন্নয়নের দিশারী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে বাংলাদেশ , সেই বাংলাদেশ এগুচেছ সাফল্যের পুর্নতায় । সব অশুভ কে পেছনে ফেলে তার সুদৃঢ নেতৃত্বে এশিয়ায় মহাদেশের একটি অনন্য দেশের দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ । আজ বাংলাদেশের দিকে তাকিযে আছে বিশ্ব সম্মানের চোখে ,আর এ সম্মান এনে দিযেছেন উন্নয়নের নেত্রী শেখ হাসিনা । আমরা এ মহান নেত্রীর দীর্ঘায়ু কামানা করি ।
লেখক: সাংবাদিক -কলামিষ্ট ( ফ্লোরিডা )
২০ সেপ্টেম্বর ,২০১৬